বাণী
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে যখন শিক্ষা নিয়ে চলছে নানাবিধ প্রতিযোগিতা, তখন গ্রাম বাংলার অবহেলিত জনপদের এ বিদ্যালয়টিও পিছিয়ে নেই। সামনের কাতারে যাওয়ার দৌড়ে হয়েছে সামিল। কোন এক উষালগ্নে অত্রাঞ্চলের শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গ শুনেছিল সেই আহবান, পড়! তোমার প্রভূর নামে। তারই ফলশ্রুতিতে প্রতিষ্ঠিত হয়- “রামেশ্বরপুর উচ্চ বিদ্যালয়”। বিদ্যালয়টি পেরিয়েছে অনেকগুলো বছর। যুগ সন্ধিক্ষণে অন্ধকার থেকে আলোয় ফেরার স্বপ্ন, যা আজ বাস্তবায়িত।১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশ বির্নিমানে এই জনপদের মানুষের আশা আকাংখার মূর্ত্য প্রতীক এ বিদ্যালয়। শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি, সেইসব সেনানীদের যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে বিদ্যালয়টি সুপ্রতিষ্ঠিত।
যাঁরা প্রয়াত হয়েছেন তাঁদের বিদেহী আত্নার মাগফেরাত কামনা করছি। যাঁরা আজও জীবিত আছেন তাঁদের দীর্ঘ জীবন কামনা করছি।
বিদ্যালয়ের যা কিছু অর্জন তা সকলের আর যা কিছু ত্রুটি তা একান্ত আমার। বিদ্যালয় থেকে যে সব সূর্যসন্তানেরা প্রতিনিয়ত বেরিয়ে যাচ্ছেন, তাদের আগামীর দিনগুলো হোক আরো আলোকময়।
পরিশেষে রামেশ্বরপুর উচ্চ বিদ্যালয়টি আগামীতে আরো এগিয়ে যাবে, আলোকবর্তিকা ছড়িয়ে দিবে এই জনপদের প্রতিটি ঘরে এই হোক আগামীর অঙ্গীকার।